টাইপোগ্রাফি বলতে বোঝায় ওয়েবসাইটে টেক্সট উপস্থাপনের পদ্ধতি। এটি শুধু টেক্সট এর সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, বরং সামগ্রিক ডিজাইনের সৌন্দর্য বাড়ায়।

১.  ফন্ট নির্বাচন: সঠিক ফন্ট বাছাই করুন

সঠিক ফন্ট নির্বাচনকে টাইপোগ্রাফির প্রথম ধাপ বলা হয়। উদাহরণ হিসেবে:

📝 রিয়েল লাইফ উদাহরণ:
যদি আপনি একটি বিজনেস ওয়েবসাইট ডিজাইন করেন, হেডিং-এর জন্য “Poppins” এবং বডি টেক্সটের জন্য “Roboto” বেছে নিতে পারেন।

২.  সঠিক ফন্ট সাইজ সেট করুন

ফন্ট সাইজ এমন হতে হবে যা ছোট বড় সকল ডিভাইসের স্ক্রীনে পড়া আরামদায়ক হয়।

💡 ব্যাখ্যা:

৩.  লাইন হাইট এবং লেটার স্পেসিং ঠিক করুন

লাইন এবং অক্ষরের মধ্যে যথাযথ স্পেস রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

৪.  ফন্ট এবং ব্যাকগ্রাউন্ডের কালার নির্বাচন

ফন্ট এবং ব্যাকগ্রাউন্ডের মধ্যে কালারের অ্যাডজাস্টমেন্ট বজায় রাখুন।

💡 একটি লাইট গ্রে ব্যাকগ্রাউন্ডে গাঢ় কালো ফন্ট ব্যবহার করলে সেটি চোখের জন্য আরামদায়ক হয়।

৫.  রেসপন্সিভ টাইপোগ্রাফি ব্যবহার করুন

আজকের যুগে, টাইপোগ্রাফি শুধু ডেস্কটপে নয়, মোবাইল এবং ট্যাবলেটেও একইরকম আকর্ষণীয় হতে হবে।

📝 একটি প্রিমিয়াম টেমপ্লেটে H1 এবং প্যারাগ্রাফের সাইজ ডিভাইস অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে দেখবেন।

৬.  ফন্ট পেয়ারিং: একটি বা দুইটি ফন্ট ব্যবহার করুন

একাধিক ফন্ট ব্যবহার করলে টাইপোগ্রাফি অব্যবস্থাপনা মনে হবে।

💡 একটি টেমপ্লেটে যদি হেডিং এবং বডি টেক্সটের ফন্ট মিল থাকে, তাহলে সেটি দেখতে আরও প্রফেশনাল হয়।

😊টাইপোগ্রাফি শেখার এই যাত্রা শুরু করুন। এটি আপনার ডিজাইন স্কিলকে
বৃদ্ধি করে আপনাকে একজন প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত করবে। 😊

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *